Mahatma Gandhi Bani in Bengali | মহাত্মা গান্ধীর ১০১ টি উক্তি

Mahatma Gandhi Bani in Bengali | মহাত্মা গান্ধীর ১০১ টি উক্তি

Mahatma Gandhi Bani in Bengali


আজ আমরা মহাত্মা গান্ধীর সংক্ষিপ্ত জীবনী ও ১০১ টি Mahatma Gandhi Bani in Bengali সম্পর্কে জানব। ভারত বর্ষ তথা গোটা বিশ্বের কাছে মহাত্মা গান্ধী সম্মানিত। দেশ বিদেশের অনেক মানুষ তার জীবন আদর্শ ও নীতি মেনে চলেন। মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী যাকে আমরা সবাই মহাত্মা গান্ধী ও বাপুজী বলি, তিনি তিনি 1869 সালের 2nd October গুজরাটের পোরবন্দরে জন্মগ্রহণ করেন। তার মায়ের নাম ছিল পুতলি বায়, স্ত্রী কস্তুরবা গান্ধী এবং পিতা করমচাঁদ গান্ধী রাজকোটের দেওয়ান ছিলেন। তিনি ইংল্যান্ডে ব্যারিস্টারি পাশ করে 1891 সালে ভারতে ফিরে আসেন। তিনি দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রায় কুড়ি বছর ছিলেন। সেখানে তিনি ট্রেনের ফার্স্ট ক্লাস কামরায় এক ইংরেজ দ্বারা অপমানিত হন। 1915 সালে মহাত্মা গান্ধী ভারতে ফিরে আসেন এবং জাতীয় কংগ্রেসে যোগ দেন। ইংরেজদের বিরুদ্ধে তিনি বেশকিছু সত্যাগ্রহ আন্দোলন করেন। তার সুদক্ষ নেতৃত্বে কংগ্রেস ইংরেজ সরকারের বিরুদ্ধে অহিংস ও অসহযোগ আন্দোলন শুরু করেন। 1942 সালে তিনি “ভারত ছাড়ো আন্দোলন” শুরু করেন। যার ফলে ইংরেজরা ভারত ছাড়তে বাধ্য হয় এবং 1947 সালের 15th August ভারত স্বাধীন হয়। সম্পূর্ণ জীবন তিনি ভারতবর্ষে সত্য ও অহিংসার প্রতিষ্ঠা করার জন্য সমর্পন করেন। তিনি লিঙ্গভেদ, বর্ণভেদ, অস্পৃশ্যতা প্রভৃতি সামাজিক ব্যাধির বিরুদ্ধে লড়াই করেন। তিনি সারাজীবন হিন্দু-মুসলিম একতার জন্য লড়াই করেন। দুঃখের কথা 1948 সালের 30 শে জানুয়ারি নাথুরাম গডসে তাকে গুলি করে হত্যা করেন।


মহাত্মা গান্ধীর ১০১ টি বিখ্যাত উক্তি

Mahatma Gandhi Bani in Bengali

1) আমার অনুমতি ছাড়া কেউ আমাকে আঘাত করতে পারবে না।

২) তুমি আমাকে শিকলে বেঁধে রাখতে পারো, তুমি আমাকে কষ্ট দিতে পারো, তুমি আমার এই শরীর নষ্ট করতে পারো, কিন্তু তুমি আমার মনকে কোনদিনই বন্দী করে রাখতে পারবেনা।

৩) নিজেকে জানার সর্বশেষ্ঠ পথ হলো নিজেকে অন্যের সেবায় নিয়োজিত করা।

৪) সামান্য অভ্যাস অধিক উপদেশের থেকে ভালো।

৫) মানুষ তার চিন্তাধারা নির্মিত প্রাণী, সে যা ভাবে তাই হয়ে যায়।

৬) এমন ভাবে বাঁচো যেন কাল তুমি মরবে। এমনভাবে শেখো যেন তুমি সর্বদা বাঁচবে।

৭) যে দুর্বল সে কোনদিনও ক্ষমা করতে পারে না। ক্ষমা হলো বলবান এর লক্ষণ।

৮) প্রথমে তারা তোমাকে অপেক্ষা করবে, তারপর তারা তোমাকে নিয়ে ঠাট্টা করবে, তারপর তারা তোমার সাথে লড়াই করবে, তারপর তুমি বিজয়ী হবে।

৯) আপনি নিজে সেই পরিবর্তন হোন যা আপনি সারা বিশ্বে সবার মধ্যে দেখতে চান।

১০) যেখানেই ভালোবাসা সেখানেই জীবন।

১১) চোখের বদলে চোখ সমস্ত বিশ্বকে অন্ধ করে দেবে।

১২) আমার জীবন আমার বার্তা।

১৩) সত্য কখনই উচিত কারণ এর ক্ষতি করে না।

১৪) ঈশ্বরের কোন ধর্ম নেই।

১৫) পাপ কে ঘৃণা, কর পাপী কে ভালবাসো।

১৬) নিজস্ব প্রয়োজনে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ ছোট জীব ইতিহাস পরিবর্তন করতে পারে।

১৭) ক্রোধ এবং অসহিষ্ণুতা হল সঠিক বোধগম্যতার শত্রু।

১৮) সাতটি মহাপাপ: কর্মহীন ধন, অন্তরাত্মা হীন সুখ, মানবতাহীন বিজ্ঞান, চরিত্রহীন জ্ঞান, নীতিহীন রাজনীতি, নৈতিকতা ছাড়া ব্যবসা, ত্যাগ ছাড়া পুজো।

১৯) জনসমর্থন ছাড়া সত্য দাঁড়িয়ে থাকে। সত্য আত্মনির্ভরশীল।

২০) সর্বদা নিজের বিচার, শব্দ এবং কর্ম অনুসারে লক্ষ্য স্থির করুন। সর্বদা নিজস্ব চিন্তাধারা, বিচার কে পবিত্র রাখুন এবং সেই ভাবে লক্ষ্য স্থির করুন। সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে।

২১) বিশ্বাস করার আগে যাচাই করা উচিত। বিশ্বাস অন্ধ হলে তো মরে যাবে। অন্ধবিশ্বাস বেশিদিন বাঁচে না।

২২) আপনি তখনই সুখী হবেন যখন আপনার চিন্তা, কথা এবং কর্ম সামঞ্জস্যপূর্ণ হবে।

২৩) নিঃশব্দ সবথেকে বড় কথন। ধীরে ধীরে গোটা দুনিয়া আপনাকে শুনবে।

২৪) পূর্ণরূপে ‘না’ বলা অন্যকে খুশি করা বা মিথ্যে লুকানোর জন্য ‘হ্যাঁ’ বলার থেকে অনেক ভালো।

২৫) বিশ্বের সব ধর্ম অন্যান্য বিষয়ে নানা মত পোষণ করলেও এই বিষয়ে একমত যে দুনিয়াতে সত্য ছাড়া আর কোন কিছুই চিরদিন বাঁচেনা।

২৬) তর্কবিতর্কের মাধ্যমে মিথ্যা কোনদিন সত্য হয় না এবং কেউ দেখতে পাচ্ছে না বলে সত্য কোনদিন মিথ্যা হয়ে যাবে না।

২৭) ধন-সম্পত্তি খারাপ নয়; সম্পত্তির দুর্ব্যবহার খারাপ। কোনো না কোনোভাবে সম্পত্তির প্রয়োজন সর্বদায় থাকবে।

২৮) নিজের ভুল স্বীকার করা জমিতে ঝাট দেওয়ার মতো যা জমিকে উজ্জ্বল এবং পরিষ্কার করে।

২৯) নিয়মিত বিকাশ জীবনের নিয়ম। যে ব্যক্তি নিজেকে সঠিক প্রমাণ করার জন্য সর্বদা কটু ভাষা ব্যবহার করে সে একসময় নিজেকে খারাপ পরিস্থিতিতে পৌঁছে দেয়।

৩০) প্রত্যেকেই নিজের অঞ্চলের আওয়াজ শুনতে সক্ষম যা প্রত্যেকের মধ্যেই বিদ্যমান।

মনীষীদের জীবনী ও বাণী

৩১) গৌরব লক্ষ্য পূরণের প্রচেষ্টার মধ্যে নিহিত থাকে, লক্ষ্য অর্জনে নয়।

৩২) আমি মরতে রাজি, কিন্তু এমন কোনো কারণ নেই যার জন্য আমি কাউকে মারতে পারি।

৩৩) আমি সাংবাদিক এবং আলোকচিত্রকর ছাড়া সকলের জন্য সমতায় বিশ্বাসী।

৩৪) যখন আমি নিরাশ হয়, তখন আমি মনে করি ইতিহাসে সর্বদা সত্য এবং ভালোবাসার জয় হয়েছে। অনেক স্বেচ্ছাচারী রাজা এবং খুনি কিছু সময়ের জন্য অজয় ছিল, কিন্তু শেষ পর্যন্ত তাদের পতন হয়েছে। সর্বদা এই বিষয়টি মনে রাখবে।

৩৫) আমি কাউকে নোংরা পায়ে আমার মনের মধ্যে হাঁটার অনুমতি দেবো না।

৩৬) প্রার্থনা চাওয়া নয়। প্রার্থনা হলো আত্মার লালসা। প্রার্থনা হল প্রতিদিন নিজের দুর্বলতা স্বীকারোক্তি। প্রার্থনার বচনে মন লাগানো, বচন থাকতেও মন না লাগানোর থেকে ভালো।

৩৭) এই দুনিয়া সবার প্রয়োজন পর্যাপ্ত। কিন্তু সবার লোভের জন্য নয়।

৩৮) একটি কাজের মাধ্যমে কাউকে খুশি করা প্রার্থনায় রত হাজার মাথার থেকে ভালো।

৩৯) আমার ধর্ম সত্য ও অহিংসার উপর নির্ভরশীল। সত্য আমার ঈশ্বর। অহিংসা তাকে পাওয়ার উপায়।

৪০) আপনার বিশ্বাস আপনার চিন্তাধারা হয়ে যায়, আপনার চিন্তাধারা আপনার শব্দে পরিণত হয়, আপনার শব্দ আপনার কর্ম হয়ে যায়, আপনার কর্ম আপনার অভ্যাসে পরিণত হয়, আপনার অভ্যাস ই আপনার মূল্য, আপনার মূল্য ই আপনার নিয়তি।

৪১) আপনি আজ যা করছেন তার উপর আপনার সম্পূর্ণ ভবিষ্য নির্ভর করছে।

৪২) মানুষ নিজেকে যা ভাবে তাই হয়ে যায়। যদি আমি ভাবি আমি একটি কাজ করতে পারব না, সম্ভবত আমি কাজটি করতে অক্ষম হয়ে যাব। অন্যদিকে, আমি যদি বিশ্বাস করি যে আমি কাজটি করতে পারব, তাহলে অবশ্যই আমি কাজটি করার জন্য সক্ষমতা অর্জন করব, যদিও প্রথম দিকে আমি কাজটি করতে সমর্থ না হয়।

৪৩) একটি দেশের মহানতা এবং নৈতিক প্রগতি এই বিষয়ে মাপা যেতে পারে যে সেই দেশে জন্তু-জানোয়ার দের সাথে কি রকম ব্যবহার করা হয়।

৪৪) প্রতি রাতে, যখন আমি ঘুমোতে যাই, আমি মারা যায়। এবং পরদিন সকালে যখন আমার ঘুম ভাঙে, আমার পুনর্জন্ম হয়।

৪৫) তুমি যা ই করবে তা অর্থহীন, কিন্তু এটা গুরুত্বপূর্ণ যে তুমি তা করো।

৪৬) কোন কিছুতে বিশ্বাস করা কিন্তু তাতে জীবন অতিবাহিত না করা অন্যায়।

৪৭) মৃত অনাথ এবং গৃন্দের কি যায় আসে যে এই ধ্বংস সর্বগ্রাসী না স্বাধীনতা বা প্রজাতন্ত্র র মতো প্রবিত্র নামে সম্বন্ধিত।

৪৮) দুনিয়াতে কিছু মানুষ এত ক্ষুধার্ত যে তারা ভগবান কে রুটি ছাড়া অন্য রূপে দেখতে পায় না।

৪৯) নিজস্ব জ্ঞানে প্রয়োজনের অতিরিক্ত বিশ্বাস করা মুর্খতা। মনে রাখবেন সবথেকে শক্তিশালী মানুষ দুর্বল হতে পারে এবং বুদ্ধিমান মানুষ ও ভুল করে।

৫০) যখনই কোনো বিরোধীর সঙ্গে মোকাবেলা করবেন তাকে ভালবাসার মাধ্যমে জিতবেন।

মহাত্মা গান্ধীর ১০১ টি উক্তি

৫১) আমি হিংসার বিরোধিতা করি কারণ যখনই মনে হয় হিংসার দ্বারা কিছু ভালো হচ্ছে তখন সেটা অস্থায়ী হয় আর যখন খারাপ হলে সেটা স্থায়ী হয়।

৫২) ভুল করার স্বাধীনতা না থাকলে সেই স্বাধীনতা মূল্যহীন।

৫৩) আপনি সংখ্যায় একজন হলেও সত্য সত্য থাকবে।

৫৪) মনুষত্ব র উপর বিশ্বাস হারাবেন না। মনুষত্ব ভালো সাগরের মত। সাগরের কয়েক ফোঁটা জল নোংরা হলে সমস্ত সাগর নোংরা হয়ে যায় না।

৫৫) এমন হতে পারে যে আপনি জানতে পারলেন না আপনার কর্মের ফলাফল কি হল। কিন্তু আপনি যদি কিছু না করেন, তবে কোন ফলাফলই উৎপন্ন হবে না।

৫৬) ভালোবাসা দুনিয়ার সব থেকে বড় শক্তি এবং তা দুনিয়ার সবথেকে নম্র কল্পনা।

৫৭) জীবনের গতি বাড়ানোর থেকেও অনেক কিছু জীবনে আছে।

৫৮) আপনি কাউকে হারানোর আগে বুঝতে পারবেন না সে আপনার জীবনে কতটা গুরুত্বপূর্ণ।

৫৯) চিন্তার থেকে অধিক আর কোন কিছুই শরীরের ক্ষতি করে না এবং যে একটু হলেও ঈশ্বরের উপর বিশ্বাস রাখে তার কোনো কিছুর জন্য চিন্তা হলে লজ্জিত হওয়া উচিত।

৬০) আমি তোমাকে শান্তি প্রস্তাব দিচ্ছি। আমি তোমাকে ভালোবাসার প্রস্তাব দিচ্ছি। আমি তোমাকে বন্ধুত্বের প্রস্তাব দিচ্ছি। আমি তোমার সুন্দরতা দেখছি। আমি তোমার প্রয়োজন শুনছি। আমি তোমার ভাবনা অনুভব করছি।

৬১) আমরা বন জঙ্গলের সাথে যেটা করছি সেটা আর কিছু নয় আমরা একে অপরের সাথে যা করছি তারই প্রতিফলন।

৬২) সত্য এক, পথ অনেক।

৬৩) শান্তির কোন পথ নেই, কেবলমাত্র শান্তি আছে।

৬৪) কোন কিছু করার সময় হয় সেটা হয় ভালোবেসে করো অথবা করিওনা।

৬৫) যেই দিন প্রেমের শক্তি, শক্তির প্রেম থেকে বড় হবে সেই দিন বিশ্বে শান্তি কায়েম হবে।

 ৬৬) শক্তি শারীরিক ক্ষমতা থেকে আসে না। এটা অদম্য ইচ্ছা শক্তি থেকে উৎপন্ন হয়।

৬৭) বন্ধুর সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ ব্যবহার খুব সহজ। কিন্তু যে আপনাকে শত্রু ভাবে তার সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ ব্যবহার ই হলো প্রকৃত ধর্ম।

৬৮) ক্রিয়া প্রাথমিকতা ব্যক্ত করে।

৬৯) মহিলাদের কে দুর্বল বলা মানে তাদের অপমান করা। এটা মহিলাদের প্রতি করা পুরুষদের অন্যায়।

Famous Mahatma Gandhi Quote

৭০) কর্ম তার ফলের থেকে অধিক গুরুত্বপূর্ণ। আপনাকে সঠিক কর্ম করতে হবে। আপনি সেই কর্মের ফল পাবেন কিনা তা আপনার হাতে নেই। তার মানে এই নয় যে আপনি সঠিক কর্ম করা ছেড়ে দেবেন।

৭১) If I have no sense of Humour, I would long ago have committed suicide.

৭২) দয়ালু ভাবে করা ছোট্ট কর্ম প্রার্থনাই নত হাজার মাথার থেকে অধিক ভালো।

৭৩) তারা আমাদের আত্মসম্মান কে নিতে পারবে না যদি না আমরা তা দিয়ে দিই।

৭৪) একজন ভীতু ভালবাসা প্রদর্শন করতে অক্ষম, এটা তো বলবান এর বিশেষ অধিকার।

৭৫) বিনম্রভাবে আপনি গোটা দুনিয়াকে নাড়াতে পারবেন।

৭৬) মৌনব্রত তখন ভীতু হয়ে যায় যখন পরিস্থিতি সত্য কথা বলা এবং সেই অনুযায়ী কাজ করি হয়।

৭৭) আমার মতে, ভেড়ার বাচ্চার জীবন মানুষের জীবনের থেকে কম মূল্যবান নয়।

৭৮) ভদ্র ঘরের থেকে ভালো বিদ্যালয় কোথাও নেই। ভাল অভিভাবকের মত শিক্ষক কোথাও নেই।

৭৯) আমি তাকেই ধার্মিক মনে করি যে অন্যের ব্যথা বুঝতে পারে।

৮০) অধিক সম্পত্তি নয় সরল জীবন খুঁজুন। অধিক ভাগ্য নয় অধিক সুখ খুঁজুন।

৮১) আমি দুনিয়ার সব ধর্মের মূল সত্যে বিশ্বাস করি।

৮২) তখনই কথা বলো যখন তা মৌন থাকার থেকে ভালো।

৮৩) দারিদ্র হিংসার সবথেকে ভয়ঙ্কর রূপ।

৮৪) আমার দোষ এবং আমার অসফলতা কে আমি ঈশ্বরের তত বড় আশীর্বাদ মনে করি যতটা আমার সফলতা এবং আমার প্রতিভা কে মনে করি। আর আমি এই দুটোকেই ঈশ্বরের চরণে রাখি।

৮৫) হ্যাঁ আমি একজন মুসলিম, একজন খ্রিস্টান, একজন বৌদ্ধ এবং একজন ইহুদি।

৮৬) প্রত্যেক মানুষকে তার নিজের মধ্যেই শান্তি খুঁজতে হবে। আর শান্তি কে বাস্তবায়িত করার জন্য বাহ্যিক পরিস্থিতি দ্বারা নিজেক অপ্রভাবিত রাখতে হবে।

৮৭) অনেক কারণ আছে যার জন্য আমি মরতে পারি। এমন কোনো কারণ নেই যার জন্য আমি মারতে পারি।

৮৮) বিভিন্নতার মধ্যে একতা লাভ করাই আমাদের সভ্যতার সুন্দরতা এবং পরীক্ষা।

৮৯) আমরা যদি দুনিয়াতে প্রকৃত শান্তি চাই, তবে তা শিশুদের সাথে শুরু করতে হবে।

৯০) নিজের কর্মফল থেকে বাঁচার চেষ্টা ভুল এবং অনৈতিক।

৯১) (যখন গান্ধীজিকে পশ্চিমী সভ্যতার সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হয়) : আমার মনে হয় এটা খুব ভালো পথ হবে।

৯২) প্রার্থনা কোন বৃদ্ধ মহিলার বেকার মনোরঞ্জন নয়। সঠিকভাবে কাজে লাগালে তা কর্মের সবথেকে শক্তিশালী হাতিয়ার হতে পারে।

৯৩) একজন মানুষকে শুধরানোর থেকে একটি ছেলেকে তৈরি করা অনেক সহজ।

৯৪) সরল ভাবে জীবন যাপন করুন যাতে অন্যরা বাঁচতে পারে।

৯৫) মনুষ্যত্বের মহানতা মনুষ্য হওয়াতে নয়, দয়ালু হওয়াতে।

৯৬) যদিও আমরা তাকে হাজার নামে চিনি, তিনি আমাদের সবার জন্য সমান।

৯৭) একমাত্র স্বেচ্ছাচারী আমি তাকেই মানি যে হল আমার অন্তরের “স্থির ক্ষুদ্র আওয়াজ”।

৯৮) সন্তুষ্টি প্রচেষ্টার মধ্যে নিহিত, পাওয়ার মধ্যে নয়। পূর্ণ প্রচেষ্টা হল পূর্ণ বিজয়।

৯৯) আপনি বন্ধ মুষ্ঠির সাথে হাত মিলাতে পারবেন না।

১০০) যেখানেই ভালোবাসা সেখানেই ঈশ্বর।

১০১) নিজের দ্বারা সম্ভব এমন কাজ অন্য কে দিয়ে করাবেন না।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url